`জাতির পিতা হত্যার কলঙ্ক আমাদের সারাজীবন বহন করতে হবে’ —মো. আবুল বশর
বিশেষ সংবাদদাতা
জাতীয় শোক দিবসে বাংলাদেশ ব্যাংক আয়োজিত “বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম” শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নির্বাহী পরিচালক মো. আবুল বশর বলেছেন— হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র আমাদের উপহার দিয়ে গেছেন। মাত্র ৫৫ বছরের জীবনের এক চতুর্থাংশ সময় বাঙালীর অধিকার আদায় করতে গিয়ে তাঁকে অন্ধকার কারাপ্রকোষ্ঠে থাকতে হয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে একদল বিপথগামী সেনার বুলেটে পরিবার পরিজনসহ নির্মমভাবে তিনি শাহাদাত বরণ করেন। সারাজীবন জাতির পিতাকে হত্যার কলংক আমাদের বহন করতে হবে।
মাত্র ৫৫ বছরের জীবনের এক চতুর্থাংশ সময় বাঙালীর অধিকার আদায় করতে গিয়ে তাঁকে অন্ধকার কারাপ্রকোষ্ঠে থাকতে হয়েছে।
২৫ আগস্ট বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক, সিলেট অফিসে উপ-মহাব্যবস্থাপক শামীমা নার্গিসের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন— মহাব্যবস্থাপক মো. আবুল কালাম ও মো. সিরাজুল ইসলাম। শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন— হাফিজ জাকির হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন— যুগ্মপরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম।
আলোচনায় অংশ নেন— কর্মচারী সংঘের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি মো. কামরুল হোসেন সরকার, বাংলাদেশ ব্যাংক এমপ্লয়িজ এসোসিয়েশন-সিবিএ এর সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাহমুদুল হাসান, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল কাইয়ুম, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের সভাপতি সিতাংশু শেখর রায়, বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রত্নেশ্বর ভট্টাচার্য্য, বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সহকারি পরিচালক অমিত্র সূদন পাল, উপ-মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ শোয়েবুর রহমান।
বক্তারা বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের নানা দিক তুলে ধরে জাতির পিতার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন— ডিজিএম খালেদ আহমদ, মো. আমিনুল ইসলাম, নৃত্যরঞ্জন দত্ত পুরকায়স্থ, আবু তৈয়ব আব্দুল্লাহ, মো. আতিকুর রহমান, কালিপদ রায়, মো. জাবেদ আহমদ, সঞ্জীবন মজুমদার, ডা. উম্মে কুলসুম, মো. সফিকুল ইসলাম, যুগ্ম-পরিচালক মো. সাইফুল আলম, মো. আব্দুর রহমান, মো. ইকবাল হাসান, প্রসুন কান্তি সামন্ত, হেমেন্দ্র কুমার তালুকদার, হুমায়ুন একে চৌধুরী, মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, বিপ্লব চন্দ্র দত্ত, মো. বাবুল আক্তার, মোহাম্মদ আলী আক্তার, সুব্রত সেনাপতি, রাজেশ আচার্য্য, জলি তালুকদার, জ্যোতি মোহন বিশ্বাস, মো. আশরাফ উদ্দিন, মো. আব্দুল হাদী, বিনয় ভুষন রায়, উপ-পরিচালক রাজেশ্বর ভট্টাচার্য্য, রনজিত চন্দ্র মালাকার, রান্টু চন্দ্র দাস, নিহার রঞ্জন দাস, রনি দে, বিশ্বজিৎ দে, সহকারী পরিচালক নিরূপম তালুকদার, লিভাষ চন্দ্র পোদ্দার, মো. জাকির হোসেন অফিসার জুয়েল কুমার সাহা, প্রণয় রায়, মো. মোফাখ্খারুল ইসলাম, মো. আলমগীর, মো. রোকন উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান, প্রবাল রায়, মো. আশরাফুজ্জামান, কর্মচারী নেতা মো. আজিজুর রহমান, আব্দুল ওয়াদুদ মো. আলমগীর, তপন কান্তি তালুকদার, রাসেল আহমদ চৌধুরী, ফাতেহা খানম, মো. আব্দুল মোতালেব, আতিকুর রহমান চৌধুরী, মো. ওসমান গনী, বাবুল আক্তার, রুবেল চৌধুরী প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন— সহকারী পরিচালক মৌসুমী বর্মন।